ইসলামের দৃষ্টিতে আবাসন

1
2409

লেখক: আব্দুল্লাহ আল-মামুন আল-আযহারী | সম্পাদনা: আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া

ইসলাম একটি পরিপূর্ণ জীবন বিধান। তাই মানুষের আত্মিক ও পার্থিব উভয় দিককেই বিশেষভাবে গুরুত্ব দিয়েছে। বিভিন্ন ধরণের ইবাদত, যিকর, দু‘আ, কুরআন তিলাওয়াত ইত্যাদি আত্মিক বিষয়গুলোর বিধিবিধান বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে। অন্যদিকে জাগতিক বিষয়গুলো সংক্ষিপ্তাকারে উল্লেখ করা হয়েছে। কেননা ইসলাম সর্বদা পরকালের ভাবনাকেই সর্বাগ্রে বিবেচনা করে, কারণ দুনিয়া ক্ষণস্থায়ী, আখিরাতের শস্যক্ষেত ও আমলের চারণভূমি। তবে মানুষের জীবন যাপনের প্রয়োজনীয় উপকরণ যেমন: খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসা ও জীবন ধারণের অন্যান্য উপাদানকে উপেক্ষা করে নি।

বাসস্থান নির্মাণ মানুষের জীবন যাপনের অত্যাবশকীয় উপাদান। এ সম্পর্কে আল্লাহ বলেছেন, “আর আল্লাহ তোমাকে যা দান করেছেন তাতে তুমি আখিরাতের নিবাস অনুসন্ধান কর। তবে তুমি দুনিয়া থেকে তোমার অংশ ভুলে যেয়ো না। তোমার প্রতি আল্লাহ যেরূপ অনুগ্রহ করেছেন তুমিও সেরূপ অনুগ্রহ কর। আর যমীনে ফাসাদ করতে চেয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ফাসাদকারীদের ভালবাসেন না”। [সূরা আল-কাসাস, ৭৭]

সুন্দর একটি বাড়ি মানুষের জীবনে লালিত একটি স্বপ্ন, প্রশান্তির লাভের জায়গা, সর্বোপরি এটি মহান আল্লাহর অপার নিয়ামত যা তিনি বান্দাহকে দান করেন। আল্লাহ বলেছেন, “আর আল্লাহ তোমাদের ঘরগুলোকে তোমাদের জন্য আবাস করেছেন এবং তোমাদের পশুর চামড়া দিয়ে তাবুর ব্যবস্থা করেছেন, যা খুব সহজেই তোমরা সফরকালে ও অবস্থানকালে বহন করতে পার। আর তাদের পশম, তাদের লোম ও তাদের চুল দ্বারা নির্দিষ্ট সময়ের জন্য গৃহসামগ্রী ও ভোগ-উপকরণ (তৈরি করেছেন)। আর আল্লাহ যা সৃষ্টি করেছেন, তা থেকে তোমাদের জন্য ছায়ার ব্যবস্থা করেছেন এবং পাহাড় থেকে তোমাদের জন্য আশ্রয়স্থল বানিয়েছেন, আর ব্যবস্থা করেছেন পোশাকের, যা তোমাদেরকে গরম থেকে রক্ষা করে এবং বর্মেরও ব্যবস্থা করেছেন যা তোমাদেরকে রক্ষা করে তোমাদের যুদ্ধে। এভাবেই তিনি তোমাদের উপর তার নি‘আমতকে পূর্ণ করবেন, যাতে তোমরা অনুগত হও”। [সূরা: আন-নাহাল: ৮০-৮১]

মানুষের জীবনে ঘর-বাড়ির গুরুত্ব অপরিসীম বলে ইসলাম এ সম্পর্কে কতিপয় দিক-নির্দেশনা দিয়েছে। মুসলিম হিসেবে আমাদের সব কাজই হওয়া উচিত ইসলামের নির্দেশনা অনুযায়ী। তাহলে আবাসন ক্ষেত্রে ব্যয় করেও সওয়াবের অধিকারী হওয়া যাবে। তখন হাদীসে বর্ণিত এ প্রকারের কাজের অন্তর্ভুক্ত হবে না। খাব্বাব রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, ঘর বাড়ি নির্মান কাজ ব্যতীত সব কাজে ব্যয়ে মানুষ প্রতিদান পাবে।[1]

জীবনের অনস্বীকার্য উপাদান ও মানবিক চাহিদার বিবেচনায় ইসলামি শরি‘য়ত আবাসন নির্মাণ বৈধ করেছে এবং এ সম্পর্কে কতিপয় নীতিমালা নির্ধারণ করেছে। সেগুলো হলো,

১. জনসাধারণ ও বিশেষ কাউকে ক্ষতি বা কষ্ট না করা। ইসলামের প্রতিটি বিধানের মূলই হলো কাউকে কষ্ট না দিয়ে ও কারো প্রতি সীমালঙ্ঘন না করে নিজের মালিকানা ভোগ করা।

২. প্রতিবেশীর অধিকার রক্ষা। শুফ‘আর হক (পাশের জমির মালিকের হক) আদায়। ভবনের উপরের ও নিচ তলার মালিকদের হক আদায় ইত্যাদি ইসলামের অপরিবর্তনীয় নীতিমালা। এসব অধিকার আদায়ের ব্যাপারে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘উবাদা ইবন সামিত রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “ক্ষতি করাও যাবে না, ক্ষতি সহ্য করাও যাবে না।” [2]

প্রতিবেশীর হকের ব্যাপারে কুরআন ও হাদীসে কঠোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “আবু শুরাইহ আন-খুযা‘য়ী রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণনা করেন যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি আল্লাহ ও আখিরাতের প্রতি ঈমান রাখে, সে যেন প্রতিবেশীর সাথে ভাল ব্যবহার করে। যে ব্যক্তি আল্লাহ ও আখিরাতের প্রতি ঈমান রাখে, সে যেন তার মেহমানের সম্মান করে। আর যে ব্যক্তি আল্লাহ ও আখিরাতের প্রতি ঈমান রাখে, সে যেন ভাল কথা বলে অন্যথা নীরবতা অবলম্বন করে”।[3]

ইবন ‘উমর রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, জিবরীল ‘আলাইহিস সালাম আমাকে প্রতিবেশীর ব্যাপারে অবিরত উপদেশ দিচ্ছিলেন, এমনকি আমার ধারণা হলো যে, অচিরেই তিনি তাকে হয়তো ওয়ারিস বানাবেন।[4]

নানা কারণে প্রতিবেশীর ক্ষতি সাধিত হয়, যেমন, ধোঁয়া, দুর্গন্ধ, উচ্চশব্দ, রাস্তার অপব্যবহার, দরজা ও জানালা দিয়ে কারো ঘরের দিকে দৃষ্টিপাত করা ইত্যাদি। সুতরাং অন্যকে কষ্ট দেওয়ার উদ্দেশ্যে গৃহ নির্মাণ করা হারাম। এমনকি কাউকে কষ্ট দেওয়ার উদ্দেশ্য না থাকলেও জমির মালিকের কার্যক্রমে যদি ক্ষতির আশংকা থাকে ফিকহবিদদের মতে তাকে এ কাজ থেকে বিরত রাখা হবে। যেমন কেউ তার জমিনের সীমানায় যদি কাঁটাযুক্ত গাছ লাগায় বা এমনভাবে গৃহ নির্মাণ করল যা অন্যকে আলো বাতাস থেকে বঞ্চিত করে।

মোটকথা হলো, যথাসাধ্য অন্যের ক্ষতি না করে নিজের মালিকানা উপভোগ করার চেষ্টা করা। গৃহ নির্মাণের জন্য জায়গাটি ও উপকরণ হালাল হওয়া। জোরপূর্বক অন্যের জায়গায় বাড়ি ঘর নির্মাণ করলে তা মালিককে ফেরত দিতে হবে। সুউচুঁ অট্টালিকা তৈরি, নির্মাণ কাজে অপব্যয়, জালিম ও অমুসলিমদের অনুসরণ না করা। কেননা অতিউচুঁ ভবন নির্মাণ কিয়ামতের আলামত, আর এটা কখনও কখনও অহংকারের কারণ। তবে প্রয়োজন হলে উচুঁ ভবন নির্মাণে কোনো বাঁধা নেই। হাদীসে জিবরীলে এসেছে,

“আগন্তুক বললেন, আমাকে কিয়ামত সস্পর্কে অবহিত করুন। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন,  এ বিষয়ে প্রশ্নকারীর চাইতে যাকে জিজ্ঞেস করা হয়েছে তিনি অধিক অবহিত নন। আগন্তুক বললেন, আমাকে এর আলামত সস্পর্কে অবহিত করুন। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, তা হলো এই যে, দাসী তার প্রভুর জননী হবে; আর নগ্নপদ, বিবস্ত্রদেহ দরিদ্র মেষপালকদের বিরাট বিরাট অট্টালিকার প্রতিযোগিতায় গর্বিত দেখতে পাবে”।[5]

তাছাড়া গৃহকে অতিসাজে সজ্জিত করা, কারুকার্য করা মাকরূহ। কেননা মানুষ এ জগতে স্থায়ী নয়, এখানে প্রয়োজন অনুসারে মানুষের জীবন অতিবাহিত করা উচিত। হাদীসে এসেছে, আবু তালহা আনসারী রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, “আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছি যে, ফিরিশতাগণ সে ঘরে প্রবেশ করেন না, যে ঘরে কোনো কুকুর কিংবা কোনো মূর্তি থাকে।

বর্ণনাকারী যায়দ-ইবন খালিদ (রহ.) বলেন, পরে আমি আয়েশা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহার কাছে গিয়ে জিজ্ঞাসা করলাম, ইনি (আবু তালহা) আমাকে বলেছেন যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ফিরিশতাগণ সে ঘরে প্রবেশ করেন না, যে ঘরে কোনো কুকুর কিংবা মূর্তি থাকে। আপনি কি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে এ বিষয়ে আলোচনা করতে শুনেছেন? তিনি বললেন, না। তবে আমি তাঁকে যা করতে দেখেছি, তার বর্ণনা তোমাদের দিচ্ছি।

আমি তাকে দেখেছি, তিনি (কোনো) যুদ্ধে বেরিয়ে গেলেন। তখন আমি একটি মসৃণ চাদর সংগ্রহ করলাম এবং তা দিয়ে দরজার পর্দা বানালাম। তিনি ফিরে এসে যখন চাদরটি দেখতে পেলেন”, তখন তার চেহারায় আমি অসন্তুষ্টির আলামত প্রত্যক্ষ করলাম। তিনি তা টেনে নামিয়ে ফেললেন, এমনকি তা ছিঁড়ে ফেললেন অথবা টুকরা টুকরা করে ফেললেন। আর বললেন, মহান আল্লাহ পাথর কিংবা মাটিকে পোশাক পরানোর হুকুম আমাদের দেন নি। আয়েশা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহা বলেন, আমরা চাদরটি কেটে দু-টি বালিশ বানালাম এবং সে দুটির ভিতরে খেজুর গাছের অংশ ভরে দিলাম। তাতে তিনি আমাকে দোষারোপ করলেন না”।[6]

তবে কেউ যদি আল্লাহর নি‘য়ামতের শুকরিয়া আদায়ের জন্য কারুকার্য ও সৌন্দর্য করে তবে তা জায়েয। আপনার গৃহটি যেন স্থায়ীত্ব, শক্ত, মজবুত ও হালাল উপকরণের দ্বারা তৈরি হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখবেন। কেননা আল্লাহ তা‘আলা বান্দাহর মজবুত ও নিপুন কাজ পছন্দ করেন।

আল্লাহ বলেছেন, “আর বল, ‘তোমরা আমল কর। অতএব, অচিরেই আল্লাহ তোমাদের আমল দেখবেন, তাঁর রাসূল ও মুমিনগণও। আর অচিরেই তোমাদেরকে ফিরিয়ে নেয়া হবে গায়েব ও প্রকাশ্যের জ্ঞানীর নিকট। অতঃপর তিনি তোমাদেরকে জানাবেন যা তোমরা আমল করতে সে সম্পর্কে”। [আত-তাওবা: ১০৫]

পর্যাপ্ত আলো বাতাস, পানির সুব্যবস্থা ও পরিবেশের সাথে ভারসাম্য রক্ষা করে মসজিদের আশেপাশে গৃহ নির্মাণ উত্তম। কেননা মু’মিনের জিন্দেগী মসজিদ ছাড়া পানি ছাড়া মাছের ন্যায়। আপনার স্বপ্নের বাড়িতে পরিবার পরিজনের সতর (গোপনীয়তা) যেন উত্তমরূপে রক্ষা হয় সেদিকে বিশেষ নজর রাখবেন। দরজা জানালা এমনভাবে তৈরি করা যেন অন্য ঘর থেকে তাকালে সরাসরি মানুষের চোখ না পড়ে। বিশেষ করে ঘরের একই দিকে সব দরজা দেওয়া ঠিক নয়, এতে সামনের রুম থেকে ভিতরে তাকালে অনায়াসেই অন্দর মহলের সব কিছু দেখা যায়। ঘরের ছাদে কেউ আরোহণ করলে তাকেও খেয়াল রাখতে হবে যে, সে যেন অন্য কারো ঘরের দিকে তাকিয়ে তাদেরকে বিব্রত না করে।

ঘরের মধ্যে ছেলে মেয়ে আলাদা থাকার ব্যবস্থা করতে হবে। মেহমানদের জন্য আলাদা ব্যবস্থাপনা থাকা চাই। নারী পুরুষ যেন পর্দার বিধান রক্ষা করে সাচ্ছন্দে চলাফেরা করতে পারে সে ব্যবস্থাও রাখতে হবে। আল্লাহ বলেছেন, “মুমিন পুরুষদেরকে বল, তারা তাদের দৃষ্টিকে সংযত রাখবে এবং তাদের লজ্জাস্থানের হিফাযত করবে। এটাই তাদের জন্য অধিক পবিত্র। নিশ্চয় তারা যা করে সে সম্পর্কে আল্লাহ সম্যক অবহিত। আর মুমিন নারীদেরকে বল, যেন তারা তাদের দৃষ্টিকে সংযত রাখবে এবং তাদের লজ্জাস্থানের হিফাযত করে। আর যা সাধারণত প্রকাশ পায় তা ছাড়া তাদের সৌন্দর্য তারা প্রকাশ করবে না। তারা যেন তাদের ওড়না দিয়ে বক্ষদেশকে আবৃত করে রাখে। আর তারা যেন তাদের স্বামী, পিতা, শ্বশুর, নিজদের ছেলে, স্বামীর ছেলে, ভাই, ভাই এর ছেলে, বোনের ছেলে, আপন নারীগণ, তাদের ডান হাত যার মালিক হয়েছে, অধীনস্থ যৌনকামনামুক্ত পুরুষ অথবা নারীদের গোপন অঙ্গ সম্পর্কে অজ্ঞ বালক ছাড়া কারো কাছে নিজদের সৌন্দর্য প্রকাশ না করে। আর তারা যেন নিজদের গোপন সৌন্দর্য প্রকাশ করার জন্য সজোরে পদচারণা না করে। হে মুমিনগণ, তোমরা সকলেই আল্লাহর নিকট তাওবা কর, যাতে তোমরা সফলকাম হতে পার”। [সূরা : আন-নূর: ৩০-৩১]

আল্লাহ আরো বলেছেন, “হে মুমিনগণ, তোমাদের ডানহাত যার মালিক হয়েছে এবং তোমাদের মধ্যে যারা প্রাপ্তবয়স্ক হয়নি তারা যেন অবশ্যই তিন সময়ে অনুমতি গ্রহণ করে। ফজরের সালাতের পূর্বে, দুপুরে যখন তোমরা তোমাদের পোশাক খুলে রাখ, এবং ‘ইশার সালাতের পর; এই তিনটি তোমাদের [গোপনীয়তার] সময়। এই তিন সময়ের পর তোমাদের এবং তাদের কোন দোষ নেই। তোমাদের একে অন্যের কাছে যাতায়াত করতেই হয়। এভাবে আল্লাহ তোমাদের উদ্দেশ্যে তাঁর আয়াতসমূহ বর্ণনা করেন। আল্লাহ মহাজ্ঞানী, প্রজ্ঞাময়”। [সূরা : আন্-নূর: ৫৮]

আপনার আত্মীয় স্বজন, এমনকি কাজের ছেলে মেয়েটিও যেন তার অধিকার থেকে বঞ্চিত না হয় গৃহ নির্মাণের সময় সেদিকেও খেয়াল রাখবেন। সর্বোপরি, ইসলাম মানুষের জান, মাল, ইজ্জত হেফাযতে সব ধরণের নির্দেশনা দিয়েছে। সেগুলোর দিকে খেয়াল রেখেই সামর্থ অনুযায়ী সুন্দর পরিবেশে বাসস্থান নির্মাণ করা উচিত।

[1] আল-আদাবুল মুফরাদ লিলবুখারী, হাদীস নং ২১০, আলবানী রহ. হাদীসটিকে সহীহ বলেছেন।
[2] ইবন মাজাহ, হাদীস নং ২৩৪০, আলবানী রহ. হাদীসটিকে সহীহ বলেছেন। মুসতাদরাক হাকীম, ২৩৪৫, ইমাম হাকিম বলেছেন, হাদীসটি মুসলিমের শর্তে সহীহ, ইমাম যাহাবী রহ. ও একমত পোষণ করেছেন।
[3] মুসলিম, হাদীস নং ৪৮।
[4] বুখারী, হাদীস নং ৬০১৫, মুসলিম, হাদীস নং ২৬২৫।
[5] বুখারী, হাদীস নং ৪৭৭৭, মুসলিম, ৮।
[6] মুসলিম, হাদীস নং ২১০৭।

Print Friendly, PDF & Email
Banner Ad


'আপনিও হোন ইসলামের প্রচারক'
প্রবন্ধের লেখা অপরিবর্তন রেখে এবং উৎস উল্লেখ্য করে
আপনি Facebook, Whatsapp, Telegram, ব্লগ, আপনার বন্ধুদের Email Address সহ অন্য Social Networking ওয়েবসাইটে শেয়ার করতে পারেন, মানবতার মুক্তির লক্ষ্যে ইসলামের আলো ছড়িয়ে দিন। ইসলামি দা’ওয়াহ্‌র ৮০ টিরও বেশী উপায়! বিস্তারিত জানতে এইখানে ক্লিক করুন "কেউ হেদায়েতের দিকে আহবান করলে যতজন তার অনুসরণ করবে প্রত্যেকের সমান সওয়াবের অধিকারী সে হবে, তবে যারা অনুসরণ করেছে তাদের সওয়াবে কোন কমতি হবেনা" [সহীহ্ মুসলিম: ২৬৭৪]

দ্বীনী খিদমায় অংশ নিন

1 COMMENT

আপনার মন্তব্য লিখুন