জান্নাতে একজন লোকের জন্য স্ত্রী ও হূর থাকার আপত্তিকারী মহিলার জবাব

31
6833

লেখক: শাইখ মুহাম্মাদ সালেহ আল-মুনাজ্জিদ | অনুবাদ ও সম্পাদনা: ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া

জান্নাতে স্বামী-স্ত্রীর ব্যাপারে কী ঘটবে? শুনেছি একজন স্ত্রী ছাড়াও স্বামীর জন্য সত্তরটি হূর থাকবে তার খেদমতের জন্য, এটা আমার জন্য ইনসাফের বিষয় হতে পারে না, যদি স্বামীর সম্ভাগে এ পদ্ধতিতে অন্যকে শরীক করা হয়।

প্রথমত: একজন মুমিনের উপর কর্তব্য হচ্ছে, আল্লাহ তা‘আলার শরী‘আতগত বিধি-বিধান ও তাকদীরগত বিধি-বিধানসমূহকে নির্দ্বিধায় মেনে নেয়া। আল্লাহ তা‘আলা বলেন: “মুমিনদের উক্তি তো এই—যখন তাদের মধ্যে বিচার-ফয়সালা করে দেয়ার জন্য আল্লাহ্ এবং তাঁর রাসূলের দিকে ডাকা হয়, তখন তারা বলে, ‘আমরা শুনলাম এবং আনুগত্য করলাম।’ আর তারাই সফলকাম।” [সূরা আন-নূর: ৫১]

আর যখন আল্লাহর বিধি-বিধান, হুকুম আহকাম সম্পর্কে কোনো মুমিনের কোনো প্রশ্ন থাকে, আর সে উক্ত বিধানের প্রকৃত অর্থ বা হেকমত তথা রহস্য না জানে, তখন তার উপর কর্তব্য হচ্ছে তা বলা, যা জ্ঞানে সুদৃঢ় ব্যক্তিগণ বলে থাকেন, তারা বলেন: “আমরাতো তাতে ঈমান এনেছি, সবই আমাদের রবের পক্ষ থেকে এসেছে।” [সূরা আলে ইমরান:৭]

কোনো মুমিনের জন্য আল্লাহর কোনো হুকুমের ব্যাপারে এটা বলা কখনও জায়েয নেই যে ‘এটা ইনসাফপূর্ণ নয়’, কারণ আল্লাহ এর থেকে অনেক উর্ধ্বে ও বহু উচ্চে। মহান আল্লাহ বলেন: “আর আপনার রব্ব বান্দাদের উপর সামান্যতমও যুলুম করেন না।” [সূরা ফুসসিলাত: ৪৬]

আর এটা একজন মুমিনকে অবশ্যই মেনে নিতে হবে যে, আল্লাহ তা‘আলার হুকুম বা বিধি-বিধানের চেয়ে উৎকৃষ্ট ও উত্তম বিধি-বিধান আর কিছু হতে পারে না। আল্লাহ তা‘আলা বলেন: “আল্লাহ কী সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ বিচারক নন?।” [সূরা আত-তীন: ৮]

আল্লাহ তা‘আলা আরও বলেন: “তবে কি তারা জাহেলিয়াতের বিধি-বিধান কামনা করে ? আর দৃঢ় বিশ্বাসী সম্প্রদায়ের জন্য বিধান প্রদানে আল্লাহ্র চেয়ে আর কে শ্রেষ্ঠতর?।” [সূরা আল-মায়িদাহ: ৫০]

দ্বিতীয়ত: এ প্রশ্নে দু’টি ভুল ও একটি বিভ্রান্তি রয়েছে। তন্মধ্যে প্রথম ভুল হচ্ছে, প্রশ্নকারিনীর একথা বলা যে, প্রতিটি মানুষের জন্য জান্নাতে সত্তরটি ডাগর নয়না হূর রয়েছে। কারণ, সহীহ হাদীস দ্বারা শুধু আল্লাহর পথের শহীদগণের ব্যাপারেই বলা হয়েছে যে, তাদের জন্য ৭২ বাহাত্তরটি ডাগর নয়না হূর থাকবে। এর বাইরে হাদীসে একজন সাধারণ জান্নাতী লোকের জন্য মাত্র দু’জন স্ত্রী থাকার কথা বলা হয়েছে। যদিও তাদের কারও কারও ব্যাপারে এরচেয়ে বেশি থাকার কথাও বলা হয়েছে। (তবে সত্তরটি হূর শুধু আল্লাহর পথের শহীদদের ব্যাপারেই এসেছে), যেমন হাদীসে এসেছে, মিকদাম ইবন মা‘দীকারেব রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহু সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “শহীদের জন্য থাকবে ছয়টি বিশেষ বৈশিষ্ট্য, তাকে প্রথমবারেই ক্ষমা করে দেওয়া হবে, জান্নাতে তার অবস্থান তাকে দেখানো হবে, কবরের আযাব থেকে তাকে মুক্তি দেওয়া হবে, মহা ভীতিপ্রদ সে অবস্থায় তাকে নিরাপত্তা দেওয়া হবে, তার মাথায় সম্মানের মুকুট পরানো হবে, যার একটি ইয়াকুত পাথর দুনিয়া ও তাতে যা আছে তা থেকে উত্তম, এবং তাকে বাহাত্তর জন ডাগর নয়না হূর স্ত্রীর সাথে বিয়ে দেওয়া হবে, আর তার নিকটস্থ সত্তর জন্য ব্যাপারে তার সুপারিশ গ্রহণ করা হবে।” [তিরমিযী, (হাদীস নং ১৬৬৩); ইবন মাজাহ, (হাদীস নং ২৭৯৯); আলবানী সহীহ আত-তিরমিযীতে তা সহীহ বলেছেন]

অবশ্য কোনো কোনো বর্ণনায় এর থেকেও বেশি এসেছে, আবু নু‘আইম তাঁর ‘সিফাতুল জান্নাহ’ গ্রন্থে আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহু সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “জান্নাতী একজন পুরুষ একই দিনে একশত কুমারীর কাছে গমন করবে, অতঃপর যখন সে তার কাছ থেকে উঠে আসবে, তখনই সে নারী আবার পবিত্রা ও কুমারী হয়ে যাবে।” অর্থাৎ জান্নাতে।” [শাইখ আল-আলবানী সিলসিলাতুস সহীহায় (৩৬৭, ৩৩৫১) এটাকে সহীহ বলেছেন]

তবে সাধারণভাব সকল জান্নাতীর ব্যাপারে হাদীসে দু’জন স্ত্রীর কথা এসেছে, আবু সাঈদ আল-খুদরী রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহু সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “সবচেয়ে নিম্নমানের সাধারণ একজন জান্নাতের অধিকারী ব্যক্তির ব্যাপারে এসেছে, যার চেহারাকে আল্লাহ্ জাহান্নাম থেকে জান্নাতের দিকে ফিরিয়ে দিবেন, আর তার সামনে একটি ছায়াদার বৃক্ষ দেখাবেন, … তারপর সে তার ঘরে প্রবেশ করবে, তখন তারজন্য সংরক্ষিত জান্নাতী দু’জন হূর স্ত্রী তার কাছে প্রবেশ করে বলতে থাকবে, আল্লাহর প্রশংসা যে তিনি আপনাকে আমাদের জন্য জীবিত করেছেন, আর আমাদেরকে আপনার জন্য জীবিত রেখেছেন, তখন সে জান্নাতী বলবে, আমাকে যা দেওয়া হয়েছে তা কাউকে দেওয়া হয়নি।” [মুসলিম, হাদীস নং ১৮৮]

হাফেয ইবন হাজার রহেমাহুল্লাহ বলেন, ‘এ হাদীস থেকে প্রকাশ হয় যে, প্রত্যেক জান্নাতীর জন্য কমপক্ষে দু’জন স্ত্রী থাকবে।’

তৃতীয়ত: প্রশ্নকারিনীর দ্বিতীয় ভুল হচ্ছে, এ কথা বলা যে, ডাগর নয়না হূরীরা খেদমতে নিয়োজিত থাকবে। এটা শুদ্ধ নয়। বরং যারা জান্নাতীদের খেদমত করবে, তারা তো ‘গিলমান’ যারা চিরস্থায়ী। মহান আল্লাহ বলেন: “আর তাদের সেবায় চারপাশে ঘুরাঘুরি করবে কিশোরেরা, তারা যেন সুরক্ষিত মুক্তা।” [সূরা আত-ত্বূর: ২৪]

আরও বলেন: “আর তাদের উপর প্রদক্ষিণ করবে চির কিশোরগণ, যখন আপনি তাদেরকে দেখবেন তখন মনে করবেন তারা যেন বিক্ষিপ্ত মুক্তা” [সুরা দা’হর ৭৬:১৯]

আর ডাগর নয়না হূরীগণ; তারা তো জান্নাতে একজন পুরুষের স্ত্রী হবে। এটা দুনিয়ায় তাদের যে সকল স্ত্রী থাকবে সেটার অতিরিক্ত।

মহান আল্লাহ বলেন: “এভাবেই আমরা তাদেরকে বিয়ে দিয়ে দিব ডাগর নয়না হূরদের সাথে” [সূরা আদ-দুখান: ৫৪]

আরও বলেন: “তারা বসবে শ্রেণীবদ্ধভাবে সজ্জিত আসনে হেলান দিয়ে; আর আমরা তাদের মিলন ঘটাব ডাগর চোখবিশিষ্টা হূরের সংগে।” [সূরা আত-ত্বূর: ২০]

চতুর্থত: যে বিভ্রান্তিটি প্রশ্নকারিনী লিপ্ত তা হচ্ছে, মহিলার কথা, ‘এটা আমার জন্য ইনসাফের বিষয় হতে পারে না, যদি স্বামীর সম্ভাগে এ পদ্ধতিতে অন্যকে শরীক করা হয়’ কারণ, শরী‘আতের হুকুম-আহকাম ও বিধি-বিধানেই ইনসাফ, তার ধারণা বা কথায় নয়, যে শরী‘আত জানে না, জানে না তার বিধি-বিধান; আর শরী‘আতের বিধানের হেকমত ও রহস্য সম্পর্কে যে বেশী অজ্ঞ। প্রশ্নকারিনী মহিলা মনে করেছে যে, তার অন্তরে যে ‘ঈর্ষাকাতরতা’ রয়েছে, আর তা সংশ্লিষ্ট দুঃখ-কষ্ট, ক্লেশ, মন-ভারাক্রান্ত হওয়া, এসবই তার সাথে জান্নাতেও থাকবে। তার এ ধারণা ঠিক নয়। এ ভুল ধারণার বশবর্তী হয়েই সে এ বিভ্রান্তিকর প্রশ্ন করেছে। মহান আল্লাহ বলেন: “আর আমরা তাদের অন্তর থেকে ঈর্ষা দূর করব , তাদের পাদদেশে প্রবাহিত হবে নদীসমূহ। আর তারা বলবে, ‘যাবতীয় প্রশংসা আল্লাহ্রই যিনি আমাদেরকে এ পথের হিদায়াত করেছেন। আল্লাহ্ আমাদেরকে হিদায়াত না করলে, আমরা কখনো হিদায়াত পেতাম না। অবশ্যই আমাদের রবের রাসূলগণ সত্য নিয়ে এসেছিলেন।’ আর তাদেরকে সম্বোধন করে বলা হবে, ‘তোমরা যা করতে তারই জন্য তোমাদেরকে এ জান্নাতের ওয়ারিস করা হয়েছে।” [সূরা আল আ’রাফ শ্লোক ৪৩]

সুতরাং জান্নাতে শুধু নেয়ামত ও খুশী থাকবে। সেখানে হিংসা, হানাহানি, ঈর্ষার জান্নাতীদের অন্তরে স্থান হবে না। আর ডাগর নয়না হূরীগণ, তারা তো মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে জান্নাতীদেরকে তাদের নে‘আমতের মধ্যে বর্ধিত সম্মান প্রদানের জন্য সৃষ্ট। তাছাড়া একজন পুরুষকে জান্নাতে একশত জন পুরুষের মত সহবাসের ক্ষমতা দেওয়া হবে, সুতরাং সেখানে মহিলা বেশি হলে তার প্রভাব অন্যদের উপর পড়বে না। দুনিয়ার বুকে একজন নারী যেভাবে তার সতীন বা স্বামীর ক্রিতদাসীর উপর ঈর্ষার্ণিত হয়, বা মন খারাপের মত ঘটনা ঘটে, সেটা সেখানে থাকবে না।

যায়েদ ইবন আরকাম রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহু সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে বলেছেন: “জান্নাতী একজন লোককে একশত লোকের খাওয়া, পানীয়, প্রবৃত্তির চাহিদা ও সহবাসের ক্ষমতা দেওয়া হবে। তখন এক ইয়াহূদী বলে বসল, যে বেশী খায় ও পান করে, তাকে বেশি পেশাব পায়খানার বেগ নিতে হবে, তখন রাসূলুল্লাহু সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে বললেন, তাদের প্রয়োজনীয় বেগ তো শুধু এটুকুই হবে যে, তাদের চামড়ার উপর একটু ঘাম দেখা দিবে, যাতে তাদের পেটের অভ্যন্তরের সব কিছু হজম হয়ে যাবে।” অর্থাৎ, তার পেটে যা খাবার ঢুকেছে তাতেই তা হজম হয়ে যাবে। [হাদীসটি ইমাম বর্ণনা করেছেন যথাক্রমে, ইমাম আহমাদ, তার মুসনাদে (১৮৮২৭); ইবন হিব্বান, ১৬/৪৪৩; শাইখ আল-আলবানী, সহীহুল জামে‘ (১৬২৭)]

আল্লাহ বলেন: “তবে কি তারা জাহেলিয়াতের বিধি-বিধান কামনা করে ? আর দৃঢ় বিশ্বাসী সম্প্রদায়ের জন্য বিধান প্রদানে আল্লাহ্র চেয়ে আর কে শ্রেষ্ঠতর?” [সূরা আল-মায়িদাহ: ৫০]

অনুরূপভাবে আনাস রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহু সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে বলেছেন: “জান্নাতে একজন মুমিনকে সহবাসের এমন এমন শক্তি দেওয়া হবে, বলা হল, ইয়া রাসূলাল্লাহ্! সে কি তাতে সক্ষম হবে? তখন রাসূল বললেন, তাকে একশত ব্যক্তির ক্ষমতা দেওয়া হবে।” [হাদিসটি বর্ণনা করেছেন, যথাক্রমে তিরমিযী (২৫৩৬); ইবন হিব্বান, (১৬/৪১৩); আর শাইখ আল-আলবানী, তার সহীহুল জামে‘ গ্রন্থে (৪১০৬)]

আল্লাহই সর্বজ্ঞ।

Print Friendly, PDF & Email
Banner Ad


'আপনিও হোন ইসলামের প্রচারক'
প্রবন্ধের লেখা অপরিবর্তন রেখে এবং উৎস উল্লেখ্য করে
আপনি Facebook, Whatsapp, Telegram, ব্লগ, আপনার বন্ধুদের Email Address সহ অন্য Social Networking ওয়েবসাইটে শেয়ার করতে পারেন, মানবতার মুক্তির লক্ষ্যে ইসলামের আলো ছড়িয়ে দিন। ইসলামি দা’ওয়াহ্‌র ৮০ টিরও বেশী উপায়! বিস্তারিত জানতে এইখানে ক্লিক করুন "কেউ হেদায়েতের দিকে আহবান করলে যতজন তার অনুসরণ করবে প্রত্যেকের সমান সওয়াবের অধিকারী সে হবে, তবে যারা অনুসরণ করেছে তাদের সওয়াবে কোন কমতি হবেনা" [সহীহ্ মুসলিম: ২৬৭৪]

দ্বীনী খিদমায় অংশ নিন

31 COMMENTS

  1. সবাই কোন কিছু বলার আগে আল্লাহকে ভয় করুন। কুরআন সুন্নাহ এর সামনে আপনার বিবেককে প্রাধান্য দিবেন না।

  2. shunen Alllah (swt) kebol matro apnar naaa , kintu Allah er nirdesh shominndey na bujhe abol tabol bolben na ,Beheshtow nia na vabe dodjog niye vaben ,Kivabe apnara faraz jinish na prochar kore ekshob niye likhen , shunen ami syria theke ferot ashchi janen ki poriman nari shishu sesh hoe jasse eshob na kore ashol kichu valo kore ,deen prochar koren , 5mwaqt namaj handle korte pare na 70 ta huur handle korbe.

  3. allah  sobar cheye valo janen  islam niye amar kono dimot nei  quran purnango jobon bidhan  so cheleder jonno hur thakbe r meye der jono tar hb thakbe r oi hb tar sob chahida purun korbe allah chele der onek khomota diben its not  prithibi its jannat jekhane  kono kosto thakbe nah so apni pls ulta palta chenta korbne na vai allah onek valo bujhen https://www.facebook.com/faruqueul.islam

  4. দেখুন
    পরিচ্ছন্ন সঙ্গিনীগণ / হুর প্রসংগে :কোরআনে
    হুরিস শব্দ চার বার
    ব্যবহার করা হয়েছে, যার
    অনুবাদে পরিবরর্তন হয়ে কালো চোখের,
    সুন্দর বক্ষ এবং উজ্জ্বল,
    যৌনাবেদন কুমারী মেয়ে হিসেবে
    পরিণত করা হয়, যদিও
    মূল আরবীতে সেখানে সুধুমাত্র
    একটি কথা: হুরিস।
    না সুন্দর বক্ষ না
    উজ্জ্বল, যৌবন কুমারী মেয়ে।
    এখন এটি মনে হয়
    হতে পারে শুদ্ধ (পিওর)
    কিছু- যেমন ফেরেস্থা – অথবা
    গ্রীক করউস (Kouros or Kórē) এক অনন্ত যৌবন(পুরুষ/নারী উভয়ের
    ক্ষেত্রেই) , কিন্তু সত্য হল
    কেউ জানিনা , এবং সেটাই মুল
    বিষয় কারন কোরআন একদম
    পরিষ্কার যখন বলে “ একটি
    নতুন তৈরি কৃত প্রজাতি,
    আবার তোমাদের তৈরি করা হবে
    যা সম্পর্কে তোমরা জানো না”
    যা মনে হয় আরো
    আবাদনময়ি কুমারী মেয়ে থেকে। (আপনি
    একবার চিন্তা করেন আপনি
    হয়তো ৭২ হুর বা
    ওদের মতে যুবতী মেয়ে
    নিয়ে খুশি থাকতে পারেন
    একবার ভাবুন এই একই
    বিষয়ে আপনার বৈ কি
    খুশি হবে, বা আপনার
    মা বা আপনার বাবাকে
    কি আপনি ৭২ যুবতীর
    সাথে দেখ খুশি হবেন?
    ইসলামে এমন খারপ ভাবে
    কখনো বলেনি  :
    এবং
    অনেকে
    যে
    ৭২
    জনয
    হুর
    সম্পকে
    বলে
    সেই
    নাম্বার
    ৭২
    কোরআনে
    কখনো
    দেখা
    যায়নি,
    কোরআনে
    ৭২
    কুমারির
    ধারনা
    শুধু
    আসে
    ৩০০
    বছর
    পরে।
    স্বর্গ হচ্ছে তাঁর উলটো
    এটা কুমারী মেয়ে নয়
    এটা ফিকান্দিটি (The quality or
    power of producing abundantly; fruitfulness or fertility. Productive or
    creative power: fecundity of the mind) স্বর্গ
    হচ্ছে সবার সমঅধিকারের জায়গা,
    যা বিশাল, অফুরন্ত, স্বর্গ
    হচ্ছে বাগান যার মাঝে
    রয়েছে পানি প্রবাহিত ঝরনা
    ধারা চির শান্তির স্থান।
    যারা জান্নাতীদের খেদমত
    করবে,
    তারা
    তো
    ‘গিলমান’ যারা চিরস্থায়ী এই
    বিষয়ে
    দেখুন লেখক যেই আয়াত
    বলেছেন 52.24 সুরক্ষিত মোতিসদৃশ কিশোররা তাদের সেবায় ঘুরাফেরা
    করবে। (এখানে
    এই কিশোরেরা হবে আমাদের সন্তানরা
    কারনদেখুন
    সুরা রাদ সুরা নং
    ১৩ আয়াত ২৩: তা
    হচ্ছে বসবাসের বাগান। তাতে
    তারা প্রবেশ করবে এবং
    তাদের সৎকর্মশীল বাপ-দাদা, স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানেরা। ফেরেশতারা
    তাদের কাছে আসবে প্রত্যেক
    দরজা দিয়ে।
    আরো দেখুন সুরা আত
    তূর সুরা নং ৫২
    আয়াত নং: ২১ যারা
    ঈমানদার এবং যাদের সন্তানরা
    ঈমানে তাদের অনুগামী, আমি
    তাদেরকে তাদের পিতৃপুরুষদের সাথে
    মিলিত করে দেব এবং
    তাদের আমল বিন্দুমাত্রও হ্রাস
    করব না। প্রত্যেক
    ব্যক্তি নিজ কৃত কর্মের
    জন্য দায়ী।) And their children like pearls, playful, happy
    around them. [13:23, 52:21, ]
    নারী বিষয়ে আমার এই পোস্ট পড়তে
    পারেন -নারীওইসলাম- আসুনদেখিসত্যেরচোখে
    http://www.somewhereinblog.net/blog/MetroTrains/29744628

  5. দেখুন
    পরিচ্ছন্ন সঙ্গিনীগণ / হুর প্রসংগে :কোরআনে
    হুরিস শব্দ চার বার
    ব্যবহার করা হয়েছে, যার
    অনুবাদে পরিবরর্তন হয়ে কালো চোখের,
    সুন্দর বক্ষ এবং উজ্জ্বল,
    যৌনাবেদন কুমারী মেয়ে হিসেবে
    পরিণত করা হয়, যদিও
    মূল আরবীতে সেখানে সুধুমাত্র
    একটি কথা: হুরিস।
    না সুন্দর বক্ষ না
    উজ্জ্বল, যৌবন কুমারী মেয়ে।
    এখন এটি মনে হয়
    হতে পারে শুদ্ধ (পিওর)
    কিছু- যেমন ফেরেস্থা – অথবা
    গ্রীক করউস (Kouros or Kórē) এক অনন্ত যৌবন(পুরুষ/নারী উভয়ের
    ক্ষেত্রেই) , কিন্তু সত্য হল
    কেউ জানিনা , এবং সেটাই মুল
    বিষয় কারন কোরআন একদম
    পরিষ্কার যখন বলে “ একটি
    নতুন তৈরি কৃত প্রজাতি,
    আবার তোমাদের তৈরি করা হবে
    যা সম্পর্কে তোমরা জানো না”
    যা মনে হয় আরো
    আবাদনময়ি কুমারী মেয়ে থেকে। (আপনি
    একবার চিন্তা করেন আপনি
    হয়তো ৭২ হুর বা
    ওদের মতে যুবতী মেয়ে
    নিয়ে খুশি থাকতে পারেন
    একবার ভাবুন এই একই
    বিষয়ে আপনার বৈ কি
    খুশি হবে, বা আপনার
    মা বা আপনার বাবাকে
    কি আপনি ৭২ যুবতীর
    সাথে দেখ খুশি হবেন?
    ইসলামে এমন খারপ ভাবে
    কখনো বলেনি  :
    এবং
    অনেকে
    যে
    ৭২
    জনয
    হুর
    সম্পকে
    বলে
    সেই
    নাম্বার
    ৭২
    কোরআনে
    কখনো
    দেখা
    যায়নি,
    কোরআনে
    ৭২
    কুমারির
    ধারনা
    শুধু
    আসে
    ৩০০
    বছর
    পরে।
    স্বর্গ হচ্ছে তাঁর উলটো
    এটা কুমারী মেয়ে নয়
    এটা ফিকান্দিটি (The quality or
    power of producing abundantly; fruitfulness or fertility. Productive or
    creative power: fecundity of the mind) স্বর্গ
    হচ্ছে সবার সমঅধিকারের জায়গা,
    যা বিশাল, অফুরন্ত, স্বর্গ
    হচ্ছে বাগান যার মাঝে
    রয়েছে পানি প্রবাহিত ঝরনা
    ধারা চির শান্তির স্থান।
    যারা জান্নাতীদের খেদমত
    করবে,
    তারা
    তো
    ‘গিলমান’ যারা চিরস্থায়ী এই
    বিষয়ে
    দেখুন লেখক যেই আয়াত
    বলেছেন 52.24 সুরক্ষিত মোতিসদৃশ কিশোররা তাদের সেবায় ঘুরাফেরা
    করবে। (এখানে
    এই কিশোরেরা হবে আমাদের সন্তানরা
    কারনদেখুন
    সুরা রাদ সুরা নং
    ১৩ আয়াত ২৩: তা
    হচ্ছে বসবাসের বাগান। তাতে
    তারা প্রবেশ করবে এবং
    তাদের সৎকর্মশীল বাপ-দাদা, স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানেরা। ফেরেশতারা
    তাদের কাছে আসবে প্রত্যেক
    দরজা দিয়ে।
    আরো দেখুন সুরা আত
    তূর সুরা নং ৫২
    আয়াত নং: ২১ যারা
    ঈমানদার এবং যাদের সন্তানরা
    ঈমানে তাদের অনুগামী, আমি
    তাদেরকে তাদের পিতৃপুরুষদের সাথে
    মিলিত করে দেব এবং
    তাদের আমল বিন্দুমাত্রও হ্রাস
    করব না। প্রত্যেক
    ব্যক্তি নিজ কৃত কর্মের
    জন্য দায়ী।) And their children like pearls, playful, happy
    around them. [13:23, 52:21, ]
    নারী বিষয়ে আমার এই পোস্ট পড়তে
    পারেন -নারীওইসলাম- আসুনদেখিসত্যেরচোখে
    http://www.somewhereinblog.net/blog/MetroTrains/29744628

  6. দেখুন
    পরিচ্ছন্ন সঙ্গিনীগণ / হুর প্রসংগে :কোরআনে
    হুরিস শব্দ চার বার
    ব্যবহার করা হয়েছে, যার
    অনুবাদে পরিবরর্তন হয়ে কালো চোখের,
    সুন্দর বক্ষ এবং উজ্জ্বল,
    যৌনাবেদন কুমারী মেয়ে হিসেবে
    পরিণত করা হয়, যদিও
    মূল আরবীতে সেখানে সুধুমাত্র
    একটি কথা: হুরিস।
    না সুন্দর বক্ষ না
    উজ্জ্বল, যৌবন কুমারী মেয়ে।
    এখন এটি মনে হয়
    হতে পারে শুদ্ধ (পিওর)
    কিছু- যেমন ফেরেস্থা – অথবা
    গ্রীক করউস (Kouros or Kórē) এক অনন্ত যৌবন(পুরুষ/নারী উভয়ের
    ক্ষেত্রেই) , কিন্তু সত্য হল
    কেউ জানিনা , এবং সেটাই মুল
    বিষয় কারন কোরআন একদম
    পরিষ্কার যখন বলে “ একটি
    নতুন তৈরি কৃত প্রজাতি,
    আবার তোমাদের তৈরি করা হবে
    যা সম্পর্কে তোমরা জানো না”
    যা মনে হয় আরো
    আবাদনময়ি কুমারী মেয়ে থেকে। (আপনি
    একবার চিন্তা করেন আপনি
    হয়তো ৭২ হুর বা
    ওদের মতে যুবতী মেয়ে
    নিয়ে খুশি থাকতে পারেন
    একবার ভাবুন এই একই
    বিষয়ে আপনার বৈ কি
    খুশি হবে, বা আপনার
    মা বা আপনার বাবাকে
    কি আপনি ৭২ যুবতীর
    সাথে দেখ খুশি হবেন?
    ইসলামে এমন খারপ ভাবে
    কখনো বলেনি  :
    এবং
    অনেকে
    যে
    ৭২
    জনয
    হুর
    সম্পকে
    বলে
    সেই
    নাম্বার
    ৭২
    কোরআনে
    কখনো
    দেখা
    যায়নি,
    কোরআনে
    ৭২
    কুমারির
    ধারনা
    শুধু
    আসে
    ৩০০
    বছর
    পরে।
    স্বর্গ হচ্ছে তাঁর উলটো
    এটা কুমারী মেয়ে নয়
    এটা ফিকান্দিটি (The quality or
    power of producing abundantly; fruitfulness or fertility. Productive or
    creative power: fecundity of the mind) স্বর্গ
    হচ্ছে সবার সমঅধিকারের জায়গা,
    যা বিশাল, অফুরন্ত, স্বর্গ
    হচ্ছে বাগান যার মাঝে
    রয়েছে পানি প্রবাহিত ঝরনা
    ধারা চির শান্তির স্থান।
    যারা জান্নাতীদের খেদমত
    করবে,
    তারা
    তো
    ‘গিলমান’ যারা চিরস্থায়ী এই
    বিষয়ে
    দেখুন লেখক যেই আয়াত
    বলেছেন 52.24 সুরক্ষিত মোতিসদৃশ কিশোররা তাদের সেবায় ঘুরাফেরা
    করবে। (এখানে
    এই কিশোরেরা হবে আমাদের সন্তানরা
    কারনদেখুন
    সুরা রাদ সুরা নং
    ১৩ আয়াত ২৩: তা
    হচ্ছে বসবাসের বাগান। তাতে
    তারা প্রবেশ করবে এবং
    তাদের সৎকর্মশীল বাপ-দাদা, স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানেরা। ফেরেশতারা
    তাদের কাছে আসবে প্রত্যেক
    দরজা দিয়ে।
    আরো দেখুন সুরা আত
    তূর সুরা নং ৫২
    আয়াত নং: ২১ যারা
    ঈমানদার এবং যাদের সন্তানরা
    ঈমানে তাদের অনুগামী, আমি
    তাদেরকে তাদের পিতৃপুরুষদের সাথে
    মিলিত করে দেব এবং
    তাদের আমল বিন্দুমাত্রও হ্রাস
    করব না। প্রত্যেক
    ব্যক্তি নিজ কৃত কর্মের
    জন্য দায়ী।) And their children like pearls, playful, happy
    around them. [13:23, 52:21, ]
    নারী বিষয়ে আমার এই পোস্ট পড়তে
    পারেন -নারীওইসলাম- আসুনদেখিসত্যেরচোখে
    http://www.somewhereinblog.net/blog/MetroTrains/29744628

  7. দেখুন
    পরিচ্ছন্ন সঙ্গিনীগণ / হুর প্রসংগে :কোরআনে
    হুরিস শব্দ চার বার
    ব্যবহার করা হয়েছে, যার
    অনুবাদে পরিবরর্তন হয়ে কালো চোখের,
    সুন্দর বক্ষ এবং উজ্জ্বল,
    যৌনাবেদন কুমারী মেয়ে হিসেবে
    পরিণত করা হয়, যদিও
    মূল আরবীতে সেখানে সুধুমাত্র
    একটি কথা: হুরিস।
    না সুন্দর বক্ষ না
    উজ্জ্বল, যৌবন কুমারী মেয়ে।
    এখন এটি মনে হয়
    হতে পারে শুদ্ধ (পিওর)
    কিছু- যেমন ফেরেস্থা – অথবা
    গ্রীক করউস (Kouros or Kórē) এক অনন্ত যৌবন(পুরুষ/নারী উভয়ের
    ক্ষেত্রেই) , কিন্তু সত্য হল
    কেউ জানিনা , এবং সেটাই মুল
    বিষয় কারন কোরআন একদম
    পরিষ্কার যখন বলে “ একটি
    নতুন তৈরি কৃত প্রজাতি,
    আবার তোমাদের তৈরি করা হবে
    যা সম্পর্কে তোমরা জানো না”
    যা মনে হয় আরো
    আবাদনময়ি কুমারী মেয়ে থেকে। (আপনি
    একবার চিন্তা করেন আপনি
    হয়তো ৭২ হুর বা
    ওদের মতে যুবতী মেয়ে
    নিয়ে খুশি থাকতে পারেন
    একবার ভাবুন এই একই
    বিষয়ে আপনার বৈ কি
    খুশি হবে, বা আপনার
    মা বা আপনার বাবাকে
    কি আপনি ৭২ যুবতীর
    সাথে দেখ খুশি হবেন?
    ইসলামে এমন খারপ ভাবে
    কখনো বলেনি  :
    এবং
    অনেকে
    যে
    ৭২
    জনয
    হুর
    সম্পকে
    বলে
    সেই
    নাম্বার
    ৭২
    কোরআনে
    কখনো
    দেখা
    যায়নি,
    কোরআনে
    ৭২
    কুমারির
    ধারনা
    শুধু
    আসে
    ৩০০
    বছর
    পরে।
    স্বর্গ হচ্ছে তাঁর উলটো
    এটা কুমারী মেয়ে নয়
    এটা ফিকান্দিটি (The quality or
    power of producing abundantly; fruitfulness or fertility. Productive or
    creative power: fecundity of the mind) স্বর্গ
    হচ্ছে সবার সমঅধিকারের জায়গা,
    যা বিশাল, অফুরন্ত, স্বর্গ
    হচ্ছে বাগান যার মাঝে
    রয়েছে পানি প্রবাহিত ঝরনা
    ধারা চির শান্তির স্থান।
    যারা জান্নাতীদের খেদমত
    করবে,
    তারা
    তো
    ‘গিলমান’ যারা চিরস্থায়ী এই
    বিষয়ে
    দেখুন লেখক যেই আয়াত
    বলেছেন 52.24 সুরক্ষিত মোতিসদৃশ কিশোররা তাদের সেবায় ঘুরাফেরা
    করবে। (এখানে
    এই কিশোরেরা হবে আমাদের সন্তানরা
    কারনদেখুন
    সুরা রাদ সুরা নং
    ১৩ আয়াত ২৩: তা
    হচ্ছে বসবাসের বাগান। তাতে
    তারা প্রবেশ করবে এবং
    তাদের সৎকর্মশীল বাপ-দাদা, স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানেরা। ফেরেশতারা
    তাদের কাছে আসবে প্রত্যেক
    দরজা দিয়ে।
    আরো দেখুন সুরা আত
    তূর সুরা নং ৫২
    আয়াত নং: ২১ যারা
    ঈমানদার এবং যাদের সন্তানরা
    ঈমানে তাদের অনুগামী, আমি
    তাদেরকে তাদের পিতৃপুরুষদের সাথে
    মিলিত করে দেব এবং
    তাদের আমল বিন্দুমাত্রও হ্রাস
    করব না। প্রত্যেক
    ব্যক্তি নিজ কৃত কর্মের
    জন্য দায়ী।) And their children like pearls, playful, happy
    around them. [13:23, 52:21, ]
    নারী বিষয়ে আমার এই পোস্ট পড়তে
    পারেন -নারীওইসলাম- আসুনদেখিসত্যেরচোখে
    http://www.somewhereinblog.net/blog/MetroTrains/29744628

  8. দেখুন
    পরিচ্ছন্ন সঙ্গিনীগণ / হুর প্রসংগে :কোরআনে
    হুরিস শব্দ চার বার
    ব্যবহার করা হয়েছে, যার
    অনুবাদে পরিবরর্তন হয়ে কালো চোখের,
    সুন্দর বক্ষ এবং উজ্জ্বল,
    যৌনাবেদন কুমারী মেয়ে হিসেবে
    পরিণত করা হয়, যদিও
    মূল আরবীতে সেখানে সুধুমাত্র
    একটি কথা: হুরিস।
    না সুন্দর বক্ষ না
    উজ্জ্বল, যৌবন কুমারী মেয়ে।
    এখন এটি মনে হয়
    হতে পারে শুদ্ধ (পিওর)
    কিছু- যেমন ফেরেস্থা – অথবা
    গ্রীক করউস (Kouros or Kórē) এক অনন্ত যৌবন(পুরুষ/নারী উভয়ের
    ক্ষেত্রেই) , কিন্তু সত্য হল
    কেউ জানিনা , এবং সেটাই মুল
    বিষয় কারন কোরআন একদম
    পরিষ্কার যখন বলে “ একটি
    নতুন তৈরি কৃত প্রজাতি,
    আবার তোমাদের তৈরি করা হবে
    যা সম্পর্কে তোমরা জানো না”
    যা মনে হয় আরো
    আবাদনময়ি কুমারী মেয়ে থেকে। (আপনি
    একবার চিন্তা করেন আপনি
    হয়তো ৭২ হুর বা
    ওদের মতে যুবতী মেয়ে
    নিয়ে খুশি থাকতে পারেন
    একবার ভাবুন এই একই
    বিষয়ে আপনার বৈ কি
    খুশি হবে, বা আপনার
    মা বা আপনার বাবাকে
    কি আপনি ৭২ যুবতীর
    সাথে দেখ খুশি হবেন?
    ইসলামে এমন খারপ ভাবে
    কখনো বলেনি  :
    এবং
    অনেকে
    যে
    ৭২
    জনয
    হুর
    সম্পকে
    বলে
    সেই
    নাম্বার
    ৭২
    কোরআনে
    কখনো
    দেখা
    যায়নি,
    কোরআনে
    ৭২
    কুমারির
    ধারনা
    শুধু
    আসে
    ৩০০
    বছর
    পরে।
    স্বর্গ হচ্ছে তাঁর উলটো
    এটা কুমারী মেয়ে নয়
    এটা ফিকান্দিটি (The quality or
    power of producing abundantly; fruitfulness or fertility. Productive or
    creative power: fecundity of the mind) স্বর্গ
    হচ্ছে সবার সমঅধিকারের জায়গা,
    যা বিশাল, অফুরন্ত, স্বর্গ
    হচ্ছে বাগান যার মাঝে
    রয়েছে পানি প্রবাহিত ঝরনা
    ধারা চির শান্তির স্থান।
    যারা জান্নাতীদের খেদমত
    করবে,
    তারা
    তো
    ‘গিলমান’ যারা চিরস্থায়ী এই
    বিষয়ে
    দেখুন লেখক যেই আয়াত
    বলেছেন 52.24 সুরক্ষিত মোতিসদৃশ কিশোররা তাদের সেবায় ঘুরাফেরা
    করবে। (এখানে
    এই কিশোরেরা হবে আমাদের সন্তানরা
    কারনদেখুন
    সুরা রাদ সুরা নং
    ১৩ আয়াত ২৩: তা
    হচ্ছে বসবাসের বাগান। তাতে
    তারা প্রবেশ করবে এবং
    তাদের সৎকর্মশীল বাপ-দাদা, স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানেরা। ফেরেশতারা
    তাদের কাছে আসবে প্রত্যেক
    দরজা দিয়ে।
    আরো দেখুন সুরা আত
    তূর সুরা নং ৫২
    আয়াত নং: ২১ যারা
    ঈমানদার এবং যাদের সন্তানরা
    ঈমানে তাদের অনুগামী, আমি
    তাদেরকে তাদের পিতৃপুরুষদের সাথে
    মিলিত করে দেব এবং
    তাদের আমল বিন্দুমাত্রও হ্রাস
    করব না। প্রত্যেক
    ব্যক্তি নিজ কৃত কর্মের
    জন্য দায়ী।) And their children like pearls, playful, happy
    around them. [13:23, 52:21, ]
    নারী বিষয়ে আমার এই পোস্ট পড়তে
    পারেন -নারীওইসলাম- আসুনদেখিসত্যেরচোখে
    http://www.somewhereinblog.net/blog/MetroTrains/29744628

  9. দেখুন
    পরিচ্ছন্ন সঙ্গিনীগণ / হুর প্রসংগে :কোরআনে
    হুরিস শব্দ চার বার
    ব্যবহার করা হয়েছে, যার
    অনুবাদে পরিবরর্তন হয়ে কালো চোখের,
    সুন্দর বক্ষ এবং উজ্জ্বল,
    যৌনাবেদন কুমারী মেয়ে হিসেবে
    পরিণত করা হয়, যদিও
    মূল আরবীতে সেখানে সুধুমাত্র
    একটি কথা: হুরিস।
    না সুন্দর বক্ষ না
    উজ্জ্বল, যৌবন কুমারী মেয়ে।
    এখন এটি মনে হয়
    হতে পারে শুদ্ধ (পিওর)
    কিছু- যেমন ফেরেস্থা – অথবা
    গ্রীক করউস (Kouros or Kórē) এক অনন্ত যৌবন(পুরুষ/নারী উভয়ের
    ক্ষেত্রেই) , কিন্তু সত্য হল
    কেউ জানিনা , এবং সেটাই মুল
    বিষয় কারন কোরআন একদম
    পরিষ্কার যখন বলে “ একটি
    নতুন তৈরি কৃত প্রজাতি,
    আবার তোমাদের তৈরি করা হবে
    যা সম্পর্কে তোমরা জানো না”
    যা মনে হয় আরো
    আবাদনময়ি কুমারী মেয়ে থেকে। (আপনি
    একবার চিন্তা করেন আপনি
    হয়তো ৭২ হুর বা
    ওদের মতে যুবতী মেয়ে
    নিয়ে খুশি থাকতে পারেন
    একবার ভাবুন এই একই
    বিষয়ে আপনার বৈ কি
    খুশি হবে, বা আপনার
    মা বা আপনার বাবাকে
    কি আপনি ৭২ যুবতীর
    সাথে দেখ খুশি হবেন?
    ইসলামে এমন খারপ ভাবে
    কখনো বলেনি  :
    এবং
    অনেকে
    যে
    ৭২
    জনয
    হুর
    সম্পকে
    বলে
    সেই
    নাম্বার
    ৭২
    কোরআনে
    কখনো
    দেখা
    যায়নি,
    কোরআনে
    ৭২
    কুমারির
    ধারনা
    শুধু
    আসে
    ৩০০
    বছর
    পরে।
    স্বর্গ হচ্ছে তাঁর উলটো
    এটা কুমারী মেয়ে নয়
    এটা ফিকান্দিটি (The quality or
    power of producing abundantly; fruitfulness or fertility. Productive or
    creative power: fecundity of the mind) স্বর্গ
    হচ্ছে সবার সমঅধিকারের জায়গা,
    যা বিশাল, অফুরন্ত, স্বর্গ
    হচ্ছে বাগান যার মাঝে
    রয়েছে পানি প্রবাহিত ঝরনা
    ধারা চির শান্তির স্থান।
    যারা জান্নাতীদের খেদমত
    করবে,
    তারা
    তো
    ‘গিলমান’ যারা চিরস্থায়ী এই
    বিষয়ে
    দেখুন লেখক যেই আয়াত
    বলেছেন 52.24 সুরক্ষিত মোতিসদৃশ কিশোররা তাদের সেবায় ঘুরাফেরা
    করবে। (এখানে
    এই কিশোরেরা হবে আমাদের সন্তানরা
    কারনদেখুন
    সুরা রাদ সুরা নং
    ১৩ আয়াত ২৩: তা
    হচ্ছে বসবাসের বাগান। তাতে
    তারা প্রবেশ করবে এবং
    তাদের সৎকর্মশীল বাপ-দাদা, স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানেরা। ফেরেশতারা
    তাদের কাছে আসবে প্রত্যেক
    দরজা দিয়ে।
    আরো দেখুন সুরা আত
    তূর সুরা নং ৫২
    আয়াত নং: ২১ যারা
    ঈমানদার এবং যাদের সন্তানরা
    ঈমানে তাদের অনুগামী, আমি
    তাদেরকে তাদের পিতৃপুরুষদের সাথে
    মিলিত করে দেব এবং
    তাদের আমল বিন্দুমাত্রও হ্রাস
    করব না। প্রত্যেক
    ব্যক্তি নিজ কৃত কর্মের
    জন্য দায়ী।) And their children like pearls, playful, happy
    around them. [13:23, 52:21, ]
    নারী বিষয়ে আমার এই পোস্ট পড়তে
    পারেন -নারীওইসলাম- আসুনদেখিসত্যেরচোখে
    http://www.somewhereinblog.net/blog/MetroTrains/29744628

  10. দেখুন
    পরিচ্ছন্ন সঙ্গিনীগণ / হুর প্রসংগে :কোরআনে
    হুরিস শব্দ চার বার
    ব্যবহার করা হয়েছে, যার
    অনুবাদে পরিবরর্তন হয়ে কালো চোখের,
    সুন্দর বক্ষ এবং উজ্জ্বল,
    যৌনাবেদন কুমারী মেয়ে হিসেবে
    পরিণত করা হয়, যদিও
    মূল আরবীতে সেখানে সুধুমাত্র
    একটি কথা: হুরিস।
    না সুন্দর বক্ষ না
    উজ্জ্বল, যৌবন কুমারী মেয়ে।
    এখন এটি মনে হয়
    হতে পারে শুদ্ধ (পিওর)
    কিছু- যেমন ফেরেস্থা – অথবা
    গ্রীক করউস (Kouros or Kórē) এক অনন্ত যৌবন(পুরুষ/নারী উভয়ের
    ক্ষেত্রেই) , কিন্তু সত্য হল
    কেউ জানিনা , এবং সেটাই মুল
    বিষয় কারন কোরআন একদম
    পরিষ্কার যখন বলে “ একটি
    নতুন তৈরি কৃত প্রজাতি,
    আবার তোমাদের তৈরি করা হবে
    যা সম্পর্কে তোমরা জানো না”
    যা মনে হয় আরো
    আবাদনময়ি কুমারী মেয়ে থেকে। (আপনি
    একবার চিন্তা করেন আপনি
    হয়তো ৭২ হুর বা
    ওদের মতে যুবতী মেয়ে
    নিয়ে খুশি থাকতে পারেন
    একবার ভাবুন এই একই
    বিষয়ে আপনার বৈ কি
    খুশি হবে, বা আপনার
    মা বা আপনার বাবাকে
    কি আপনি ৭২ যুবতীর
    সাথে দেখ খুশি হবেন?
    ইসলামে এমন খারপ ভাবে
    কখনো বলেনি  :
    এবং
    অনেকে
    যে
    ৭২
    জনয
    হুর
    সম্পকে
    বলে
    সেই
    নাম্বার
    ৭২
    কোরআনে
    কখনো
    দেখা
    যায়নি,
    কোরআনে
    ৭২
    কুমারির
    ধারনা
    শুধু
    আসে
    ৩০০
    বছর
    পরে।
    স্বর্গ হচ্ছে তাঁর উলটো
    এটা কুমারী মেয়ে নয়
    এটা ফিকান্দিটি (The quality or
    power of producing abundantly; fruitfulness or fertility. Productive or
    creative power: fecundity of the mind) স্বর্গ
    হচ্ছে সবার সমঅধিকারের জায়গা,
    যা বিশাল, অফুরন্ত, স্বর্গ
    হচ্ছে বাগান যার মাঝে
    রয়েছে পানি প্রবাহিত ঝরনা
    ধারা চির শান্তির স্থান।
    যারা জান্নাতীদের খেদমত
    করবে,
    তারা
    তো
    ‘গিলমান’ যারা চিরস্থায়ী এই
    বিষয়ে
    দেখুন লেখক যেই আয়াত
    বলেছেন 52.24 সুরক্ষিত মোতিসদৃশ কিশোররা তাদের সেবায় ঘুরাফেরা
    করবে। (এখানে
    এই কিশোরেরা হবে আমাদের সন্তানরা
    কারনদেখুন
    সুরা রাদ সুরা নং
    ১৩ আয়াত ২৩: তা
    হচ্ছে বসবাসের বাগান। তাতে
    তারা প্রবেশ করবে এবং
    তাদের সৎকর্মশীল বাপ-দাদা, স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানেরা। ফেরেশতারা
    তাদের কাছে আসবে প্রত্যেক
    দরজা দিয়ে।
    আরো দেখুন সুরা আত
    তূর সুরা নং ৫২
    আয়াত নং: ২১ যারা
    ঈমানদার এবং যাদের সন্তানরা
    ঈমানে তাদের অনুগামী, আমি
    তাদেরকে তাদের পিতৃপুরুষদের সাথে
    মিলিত করে দেব এবং
    তাদের আমল বিন্দুমাত্রও হ্রাস
    করব না। প্রত্যেক
    ব্যক্তি নিজ কৃত কর্মের
    জন্য দায়ী।) And their children like pearls, playful, happy
    around them. [13:23, 52:21, ]
    নারী বিষয়ে আমার এই পোস্ট পড়তে
    পারেন -নারীওইসলাম- আসুনদেখিসত্যেরচোখে
    http://www.somewhereinblog.net/blog/MetroTrains/29744628

  11. দেখুন
    পরিচ্ছন্ন সঙ্গিনীগণ / হুর প্রসংগে :কোরআনে
    হুরিস শব্দ চার বার
    ব্যবহার করা হয়েছে, যার
    অনুবাদে পরিবরর্তন হয়ে কালো চোখের,
    সুন্দর বক্ষ এবং উজ্জ্বল,
    যৌনাবেদন কুমারী মেয়ে হিসেবে
    পরিণত করা হয়, যদিও
    মূল আরবীতে সেখানে সুধুমাত্র
    একটি কথা: হুরিস।
    না সুন্দর বক্ষ না
    উজ্জ্বল, যৌবন কুমারী মেয়ে।
    এখন এটি মনে হয়
    হতে পারে শুদ্ধ (পিওর)
    কিছু- যেমন ফেরেস্থা – অথবা
    গ্রীক করউস (Kouros or Kórē) এক অনন্ত যৌবন(পুরুষ/নারী উভয়ের
    ক্ষেত্রেই) , কিন্তু সত্য হল
    কেউ জানিনা , এবং সেটাই মুল
    বিষয় কারন কোরআন একদম
    পরিষ্কার যখন বলে “ একটি
    নতুন তৈরি কৃত প্রজাতি,
    আবার তোমাদের তৈরি করা হবে
    যা সম্পর্কে তোমরা জানো না”
    যা মনে হয় আরো
    আবাদনময়ি কুমারী মেয়ে থেকে। (আপনি
    একবার চিন্তা করেন আপনি
    হয়তো ৭২ হুর বা
    ওদের মতে যুবতী মেয়ে
    নিয়ে খুশি থাকতে পারেন
    একবার ভাবুন এই একই
    বিষয়ে আপনার বৈ কি
    খুশি হবে, বা আপনার
    মা বা আপনার বাবাকে
    কি আপনি ৭২ যুবতীর
    সাথে দেখ খুশি হবেন?
    ইসলামে এমন খারপ ভাবে
    কখনো বলেনি  :
    এবং
    অনেকে
    যে
    ৭২
    জনয
    হুর
    সম্পকে
    বলে
    সেই
    নাম্বার
    ৭২
    কোরআনে
    কখনো
    দেখা
    যায়নি,
    কোরআনে
    ৭২
    কুমারির
    ধারনা
    শুধু
    আসে
    ৩০০
    বছর
    পরে।
    স্বর্গ হচ্ছে তাঁর উলটো
    এটা কুমারী মেয়ে নয়
    এটা ফিকান্দিটি (The quality or
    power of producing abundantly; fruitfulness or fertility. Productive or
    creative power: fecundity of the mind) স্বর্গ
    হচ্ছে সবার সমঅধিকারের জায়গা,
    যা বিশাল, অফুরন্ত, স্বর্গ
    হচ্ছে বাগান যার মাঝে
    রয়েছে পানি প্রবাহিত ঝরনা
    ধারা চির শান্তির স্থান।
    যারা জান্নাতীদের খেদমত
    করবে,
    তারা
    তো
    ‘গিলমান’ যারা চিরস্থায়ী এই
    বিষয়ে
    দেখুন লেখক যেই আয়াত
    বলেছেন 52.24 সুরক্ষিত মোতিসদৃশ কিশোররা তাদের সেবায় ঘুরাফেরা
    করবে। (এখানে
    এই কিশোরেরা হবে আমাদের সন্তানরা
    কারনদেখুন
    সুরা রাদ সুরা নং
    ১৩ আয়াত ২৩: তা
    হচ্ছে বসবাসের বাগান। তাতে
    তারা প্রবেশ করবে এবং
    তাদের সৎকর্মশীল বাপ-দাদা, স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানেরা। ফেরেশতারা
    তাদের কাছে আসবে প্রত্যেক
    দরজা দিয়ে।
    আরো দেখুন সুরা আত
    তূর সুরা নং ৫২
    আয়াত নং: ২১ যারা
    ঈমানদার এবং যাদের সন্তানরা
    ঈমানে তাদের অনুগামী, আমি
    তাদেরকে তাদের পিতৃপুরুষদের সাথে
    মিলিত করে দেব এবং
    তাদের আমল বিন্দুমাত্রও হ্রাস
    করব না। প্রত্যেক
    ব্যক্তি নিজ কৃত কর্মের
    জন্য দায়ী।) And their children like pearls, playful, happy
    around them. [13:23, 52:21, ]
    নারী বিষয়ে আমার এই পোস্ট পড়তে
    পারেন -নারীওইসলাম- আসুনদেখিসত্যেরচোখে
    http://www.somewhereinblog.net/blog/MetroTrains/29744628

  12. i agree with Tanya Rahman.tiki bolecen ei post pore mone holo allah sudo celeder jonnoi.but seta kokonoi noy.jannahte 1 ta meyer husband er 2 ta,72 ta wife takbe r metar karap lagleo take badho hoye mene nite hobe allah kokono kao k kosto day na.ei sob post korar age amader ektu vebe kora ucit.ja icca tai leka tik noy.jodi erokomi hoto tahole allah(swt)meyder k eto pradanno diten na.allah k voy koren…

  13. jonab admin, hur ki purush naki nari? ami joto tuku jani, oi shomoy manusher jouno chahidai thakbe na. thakbe shudhu valobasha. ALLAH r neyamoter shukuria janiye ibadot kora ebong hurer ashay ibadot korar moddhe parthokko ki? onek jaygar manush kalo manush pochondo kore, tader hur ki kalo hobe? valobasha ki shorire thake, naki attaye?

  14. eisobjoba shunle Allah jannahta shudhu puruser jonno baniechen. karn eidunai purusra za chai tader mon joganor soboi thakbe zdio ta narider posondoo na hoi. beparrta seirokom na. Muhammad Asader likha porar jono bolboo.

  15. জান্নাত নারী পুরুষ সকলের জন্যই তৈরি। কেহ বেশি সুবিধা পাবে আর কেহ কম পাবে এমনটি নয়। যারযার আমল অনুযায়ী সেখানে সুখ ভোগের পরিমাণ নির্ধারিত হবে।

  16. Amar ekta proshno………Allah toh shubicharok…………….Ehokaal-e ekjon prush n  ekjon mohila dujoni jodi eki paap  kore tahole tar shasti-o tara eki rokom pabe temni dujoni jodi eki punno kore tar puroshkao jodi ek rokom hoi ” Tahole Jannate khali Purush Der Jonno Hurr Thakbe? ” Ekjon Mohila-o toh Allah’r  rastai shohid hote pare……” Tahole Tar Jonno Hurr Thakbe na Keno ? “???

  17. Amar ekta proshno………Allah toh shubicharok…………….Ehokaal-e
    ekjon prush n  ekjon mohila dujoni jodi eki paap  kore tahole tar
    shasti-o tara eki rokom pabe temni dujoni jodi eki punno kore tar
    puroshkao jodi ek rokom hoi ” Tahole Jannate khali Purush Der Jonno Hurr
    Thakbe? ” Ekjon Mohila-o toh Allah’r  rastai shohid hote pare……”
    Tahole Tar Jonno Hurr Thakbe na Keno ? “???

  18. FarzanaJenny  Karon Allah Nari / Purush dujonkei toiri koresen. Dujoner bapok khomota nij nij khetre. Kintu Allah Srishti goto vabei purush kei narir hefajat korar odhikar diyesen. Jannate Purusher jonno hurr thakbe thik kotha, kintu prodhan hurr hoben unar ( Duniyar ) Istri – Wife. Pore hobe hurr er serial. 

    Asholey ei khetro ta emon je, ekta purush 4 jon narir sathe milon korte pare. Ebong tar identification o kora jabe. Kintu ekta nari jodi 4 ta purusher kase jai. Tar gorvo theke je jonmo nibe tar identification kivabe hobe. Tai Amra Allah ke proshono na kore, ektu bojhar chesta kori.

    Hoito amar answer  ta apnar valo nao lagte pare. But ami believe kori. Er answer quraan ba hadith e khub valo kore dea ase.

  19. Miss Tanya, Apni ja dekhsen ta bastob. Ami torke jabona. Amara Nari ba purush kew kintu asholey Allah’r Rastai nai. Onek purush asen jara vog e bissasi, upore ek vetor e arek. Ar er karonei ajke kew kaw ke  bissas korena. Er poro bolbo, amader Islam ja diyese ar kono dhorme ta  dai ni..Ami doa korbo apnar jonno, apnar chairdike jeno valo muslim diye ghrea thake.

  20. Question korce ak jinis answer likhse arek jinis.. 
    sohobas er sokti koto tuku baray dea hobe, ki ki khete dea hobe, kototi hur dea hobe… egua to uni jante can nai.. amra joto e na na kori amader onek er maje e ei question ta/ei dhoroner ase.. 

    website e visitor ananor jonno na likhe jukti joggo ans den..

  21. Allah ja janen, ta amra janina, ta amader pokhkhe jana shomvob na. tai amra keno etukui biswas korte parina je, jannate jannatider jonno shob valo, best jinish gulai thakbe. ar Allah to best creator, tini aamader jonno kono kisu kivabe toiri korben ta nie amader ato vabar ddorkar nei. Allah purush der jonno ki korben ta nie matha na ghamiye,nari purush shobar ucit just Allah’r ibadat kora. jannate ki hobe sheta na hoy Allah’r upori chere dei. Allah is the best decision maker for anything and everything. Just believe that, it’ll be enough to keep your iman intact.
    As human’s ability to understand right and wrong is nothing compared to the reign of our Creator; it’s best to not judge the word of Allah by our intellect and mind of this world. let it be. let’s just follow the rules, Allah will decide the reward.

আপনার মন্তব্য লিখুন