জুম’আর বিবিধ মাসআলা

21
4420

লেখকঃ অধ্যাপক মুহাম্মদ নুরুল ইসলাম

প্রশ্ন:

জুম’আর ফরজের আগে ও পরে কত রাকআত সালাত আদায় করব?

উত্তর:

আমরা সকলেই জানি যে, জুম’আর ফরজ হল ২ রাকআত। আর সুন্নাত হল- ফরজের আগে দুই রাকআত (তাহিয়্যাতুল মাসজিদ) এবং পরে চার রাকআত বা দুই রাকআত। আর বাইরে ফরজের আগে অতিরিক্ত নির্দিষ্ট সংখ্যক কোন সালাত নেই। তএ দুই দুই রাকআত করে যে যত রাকআত ইচ্ছা নফল হিসেবে আদায় করতে পারে। উল্লেখ্য যে, প্রচলিত কাবলাল জুম’আ শিরোনামে চার রাকআত বিশিষ্ট কোন সালাত সহীহ হাদিসে পাওয়া যায় না। খুৎবার আগে এক সালামে চার রাকআত আদায়ের পক্ষে দলীল হিসাবে আনীত হাদিসটির সনদ খুবই দুর্বল যা গ্রহণযোগ্য নয়। তবে কমপক্ষে দুই রাকআত ‘তাহিয়্যাতুল মাসজিদ’ সালাত পড়তেই হবে। এমনকি ইমাম সাহেবের খুৎবা চলাকালীন সময়ে মসজিদে প্রবেশ করলেও। তবে যারা আগে থেকেই দুই রাকআত তাহিয়্যাতুল মাসজিদ সালাত আদায় করে বসে আছেন, তারা খুৎবার সময় কোন নামাজ পড়বে না।

  • অতঃপর জুম’আর ফরজের পর রাসুলুল্লাহ (সাঃ) চার রাকআত সালাত আদায় করতে বলেছেন।‘ [মুসলিমঃ ১৯১৩ ইফা]
  • তবে আব্দুল্লাহ(রাঃ) বর্ণিত এক হাদিসে পাওয়া যায় যে, নবী (সাঃ) জুম’আর নামাজ পড়ে ফিরে এসে নিজ বাড়িতে দুই রাকআত নামাজ পড়তেন।‘ [মুসলিমঃ ১৯১৬ ইফা]
  • আরেকটি হাদীসে সুহাইল (রাঃ) বলেন, তোমরা তাড়াহুড়া থাকলে মসজিদে দুই রাকআত এবং (বাড়িতে) ফিরে গিয়ে দুই রাকআত পড়ো।‘ [মুসলিমঃ ১৯১৪ ইফা]

এ থেকে ইজতিহাদ করে ইমাম ইবনে তাইমিয়্যা (রাঃ) বলেছেন যে, ফরজের পর মসজিদে হলে চার রাকআত আর বাড়িতে হলে দুই রাকআত সুন্নাত নামাজ পড়বে।

প্রশ্ন:

জুম’আর সালাত পড়া অবস্থায় যদি কোন মুক্তাদির ওযু ছুটে যায় তখন কি করবে?

উত্তর:

মসজিদ থেকে বের হয়ে যাবে (এমন ভঙ্গীতে যেন নাক দিয়ে রক্ত বের হচ্ছে)। নতুন ভাবে ওযু করে ফিরে এসে যদি দ্বিতীয় রাকআতের রুকু পাওয়া যায় তাহলে এক রাকআত পাওয়া গেল বলে গন্য হবে। অতঃপর ইমামের সালাম ফিরানোর পর দাঁড়িয়ে আরেক রাকআত নিজে নিজে পড়ে নেবে। আর যদি দ্বিতীয় রাকাআতের রুকু না পায়, সিজদা বা তাশাহুদের বৈঠকে শরীক হয় তাহলে জুম’আ পেল না। সেক্ষেত্রে সে যোহরের নিয়ত করে (“নিয়ত পড়ে না”) চার রাকআত আদায় করবে।

প্রশ্ন:

নামাজরত অবস্থায় যদি ইমামের ওযু ছুটে যায় তাহলে তিনি কি করবেন?

উত্তর:

পেছন থেকে একজনকে টেনে এনে ইমামের জায়গায় দাঁড় করিয়ে ওযু করতে চলে যাবেন। ওযু শেষে পূর্বের নিয়মে বাকি নামাজ আদায় করবেন।

প্রশ্ন:

ইমাম যদি বিনা অযুতে সালাত আদায়ের পর মনে হয় যে, তার ওযু ছিল না া ওজু ছুটে গিয়েছিল তখন কি হবে?

উত্তর:

মুক্তাদীদের সালাত আদায় হয়ে যাবে। তবে ইমাম সাহেব যোহরের ফরজের নিয়তে একা চার রাকআত পড়ে নেবেন।

প্রশ্ন:

ঈদ ও জুম’আ একই দিনে হলে জুম’আ পড়ার হুকুম কি?

উত্তর:

এমন হলে যার ইচ্ছা সেদিন জুম’আ পড়বে। আর না পড়লে গুনাহ হবে না। তবে জুম’আ না পড়লে যোহরের সালাত আদায় করতে হবে। উল্লেখ্য যে, জুম’আর দিন ঈদ হলে ইমামের জন্য জুম’আর সালাত আদায় করা বাধ্যতামূলক

প্রশ্ন:

মহিলাদের জুম’আয় শরীক হওয়া কি যায়েজ আছে?

উত্তর:

জুম’আয় অংশ গ্রহন মেয়েদের জন্য ফরজ নয়। তবে কোন নিষেধ ও নেই। রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর জামানায় মুহাজির মহিলাগণ নবীজি (সাঃ) এর পেছনে জুম’আর সালাত আদায় করতেন।

জুম’আয় শরীক হওয়ার মধ্যে মেয়েদের জন্য কল্যানের ভাগই বেশী। কারণ দ্বীন শিক্ষার সুযোগ সুবিধা মেয়েদের জন্য ততটুকু নেই যতটুকু পুরুষদের আছে। কলেজ ইউনিভার্সিটি শিক্ষায় তারা অগ্রসর হলেও কুরআন ও হাদীসের শিক্ষায় তারা অনেক পেছনে। কমপক্ষে সাপ্তাহিক একটি খুৎবায় তারা ধর্মীও নিরক্ষরতা অনেকটা কাটিয়ে উঠতে পারে। দ্বীনী ইলমের আলো তারা পেলে পারিবারিক জীবন আরও সুন্দর এবং ছেলে মেয়েদেরকে দ্বীনী পথে মানুষ করার কাজ সহজ হবে। সে লক্ষ্যে নারীদের মসজিদে যাওয়ার সুযোগ করে দেওয়া ও মসজিদে তাদের আলাদা জায়গা রাখা কর্তৃপক্ষের জন্য একটি মহৎ কাজ হিসেবে বিবেচিত হবে এবং এ হিসাবে তারা সওয়াবও পাদেন, ইনশাআল্লাহ। শুধু একটা শর্ত যে, মহিলারা পূর্ণ পর্দার সাথে ও সর্বাঙ্গীণ শালীনতা বজায় রেখে মসজিদে গমনাগমন করবেন।

সূত্রঃ বই-প্রশ্নোত্তরে জুমু’আ ও খুৎবা

পরিমার্জনেঃ ডঃ মোহাম্মদ মনজুরে ইলাহী, ডঃ আবু বকর মুহাম্মদ জাকারিয়া মজুমদার, ডঃ মুহাম্মদ সাইফুল্লাহ।

Related Post:

Print Friendly, PDF & Email
Banner Ad


'আপনিও হোন ইসলামের প্রচারক'
প্রবন্ধের লেখা অপরিবর্তন রেখে এবং উৎস উল্লেখ্য করে
আপনি Facebook, Whatsapp, Telegram, ব্লগ, আপনার বন্ধুদের Email Address সহ অন্য Social Networking ওয়েবসাইটে শেয়ার করতে পারেন, মানবতার মুক্তির লক্ষ্যে ইসলামের আলো ছড়িয়ে দিন। ইসলামি দা’ওয়াহ্‌র ৮০ টিরও বেশী উপায়! বিস্তারিত জানতে এইখানে ক্লিক করুন "কেউ হেদায়েতের দিকে আহবান করলে যতজন তার অনুসরণ করবে প্রত্যেকের সমান সওয়াবের অধিকারী সে হবে, তবে যারা অনুসরণ করেছে তাদের সওয়াবে কোন কমতি হবেনা" [সহীহ্ মুসলিম: ২৬৭৪]

দ্বীনী খিদমায় অংশ নিন

21 COMMENTS

  1.  এরা যেভাবে প্রচারনা চালাচ্ছে তাতে অল্প দিনের মধ্যে আমাদের মুরতাদ করে ছারবে । তাই ধর্মপ্রাণ মুসলমান ভাইদের অনুরোধ করছি কুরানের আলো  নামের ওয়েব সাইটে যেসব বলছে যেমন( নিয়ত করা, জুম্মার নামাযের কাবলাল জুম্মার নামায ) সব ভুয়া । এদের থেকে দূরে থাকুন । আসলে এরা ছদ্মবেশী । এরা চাই কিভাবে মানুষকে নামায থেকে দূরে সরান যাই । তানাহলে তো এরা হেরে যাবে  । এগুলো বিশ্বাস  করবেন না । এরা ঈমাম মানে না ।তাহলে আমরা আবার তাদের ঈমাম০ মানব কেন । তাদের কোথা শুনব কেন । বর ঈমাম হয়ছে । অনুরধ ধর্মপ্রাণ মুসলিম ভাইদের এদের থেকে দূরে থাকুন ।  আল্লাহ্‌ আমাদের এই রকম ফেত্না থেকে বাচাও ।আমিন আমিন আমিন…..

  2. Bhai Meizan oder kothai thik. Ami arbian country gulate eki rokom maasala follow korte dekhechi. Apnar sondeho hoile Hadith hote justify korun.

  3. ভাই মিজান আপনি বলতেছেন যে আপনি ঠিক আর ওরা বলতেছে যে ওরা ঠিক এখন আমরা কি করব ? আমরা করব আল্লাহ্‌র কাছে দুয়া । আল্লাহ্‌ যেন আমাদের কলবকে কাঠিন্যতা থেকে রক্ষা করেন । আমরা যেন আল্লাহ্‌র যে , নিয়ামত আমাদেরকে দিয়াছেন তার সঠিক ব্যবহার করতে পারি(এখানে আমি বুঝাতে চাইছি জ্ঞান কে) মানে আপনাদের উভয়ের মাসালার মধ্যে যার দালিলিক প্রমাণ আছে তার মাসালাই যেন আঁকড়ে ধরতে পারি । আর আমরা যেন সর্বদাই মনে রাখি, আমরা এক আল্লাহ্‌র এবাদত করি । আল্লাহ্‌ তার এই এবাদতের প্রক্রিয়া কি ভাবে সম্পন্ন করতে হবে তা দেখিয়েছেন রাসুল (সয়াঃ)-এর অনুসরণের মাধ্যমে অন্য কাউকে অনুসরণের মাধ্যমে নয় । আর তাই রাসুল(সাঃ)-এর প্রক্রিয়া ছাড়া অন্য সব বাতিল বাতিল বাতিল । আল্লাহ্‌ আমাদের জ্ঞান বাড়িয়ে দাও …………………আ-মিন ।    

  4. ভাই আমরা কখনই আপনাদের কাফের, মুরতাদ, বা কারোর দালাল বলে গালি দেই না। Fiqh Issue নিয়ে ইকতেলাফ তহ থাকবেই। এই 
    ইকতেলাফ তহ সাহাবা (রাঃ) এর মধ্যেও ছিল। কিন্তু তারা কি আমাদের মত এত ছোট মনের মানুষ ছিল যে 
    Fiqh Issue নিয়ে অন্য রকম মতা মত দেখলে তাদের কে কাফের, ঈমান নাই, এই সব বলে তহ গালি দিত না ভাই। ইমাম শাফি (রঃ) একবার তার সময়ের একটা অন্য মত পোষণকারী ভাই কে দেখে বলেছিল “যদিও আমাদের মতের কিছু 
    ইকতেলাফ, কিন্তু আমরা কি ভাই ভাই হয়ে থাকতে পারি না” 

    সেই কথাই আপনাকে বলছি, যদিও আমাদের মতের মিল আছে আমরা কি ভাই ভাই হয়ে থাকতে পারি না? কে কাফের, কে মুনাফেক এইটা তহ এক মাত্র আল্লাহ্‌ জানেন। আমরা কে হই কোন মুসলিমকে ঈমান নেই বলার? 

  5. ভাই মিজান আপনি সম্ভবত এই সাইট এর নিয়মিত পাঠক নন!! নতুবা আপনি এ রকম মন্তব্য করতেন না। আপনি যা বলছেন এর পক্ষে কুরআন সুন্নাহের আলকে দলিল পেশ করেন। আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেদায়েত করুন এবং সত্য কে জানার ও মানার তওফিক দান করুন। আমীন।

  6. Mr Meizan, you have to study a lot more if you really want to know about Islam. QuranerAlo writes nothing new, this is the right thing we should have known long time ago. I suggest you not to follow misguided (bidati) moulvis/muftis of this subcontinent and most of us are following their advices regarding Islam. Use your common sense, and rectify your belief and practices. Go to Mecca, Medina and ask their imams/scholars what they say if you have doubt.

  7. ami ki kao ke kafer bolechi . ar apna ke bolte hobe vai je kon hadishe zummur namaz porte ba naporte bole eider namaz porte boleche apni proman din..

  8. mr  Mras75, you should more and more study on topic of hadith. becouse there are two types of meaning one is explicit l and  other is implicit . you should not  follow only explicit meaning. you shouldn’t  only follow bukhari sharif , becouse  there are some types of hadith and so on , you should  follow these.

  9.  ভাই আপনি একই দিনে জুম্মা এবং ঈদ এর মাসয়ালা সম্পর্কে সহিহ হাদিস দেখান দেখি  যা আপ্ নারা  বলেছেন??

  10. ভাই আবু দাউদ , ইবনে মাযাহ , মুসলিম শরীফ , নাসাই ,তিরমিজি শরীফ নেট এ দিলে ভাল হয় তাহলে download করে পরতে পারব । আশা করি এগুলো  সাইটে দিবেন । ধন্যবাদ …

  11. আসসালামু আলাইকুম। জুম্মার ব্যাপারে সুন্দর সুন্দর উত্তর দেয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। ফী – আমানিল্লাহ।

  12. i came to know alot of zummah .i ‘d like to translate english islamic books into bengali. i’m an english teacher. i’v already translated abook on md[saw] by R.K.rao from kolkata’s bangla islamic prakasani trustand authored a book from kolkata’s nabadiganta prakasani,named jukto banglar mukto bihangera.plz. assist me. A.S.M.SALAHUDDIN,KHAGRAGARH,P.O.RAJBATI,BURDWAN,W,B,MOB.NO.9093458965

  13. তবে কমপক্ষে দুই রাকআত ‘তাহিয়্যাতুল মাসজিদ’ সালাত পড়তেই হবে। এমনকি ইমাম সাহেবের খুৎবা চলাকালীন সময়ে মসজিদে প্রবেশ করলেও।
    Can u plz give its reference?

  14. পেছন থেকে একজনকে টেনে এনে ইমামের জায়গায় দাঁড় করিয়ে ওযু করতে চলে যাবেন। ওযু শেষে পূর্বের নিয়মে বাকি নামাজ আদায় করবেন।
    In which way will he go out?
    Will he go out in-front of the praying people?

  15. @M.A Meizan 
    আসসালাম আলাইকুম ! 
    আল্লাহ্‌ সুবহান আল্লাহু তায়ালা আপনার বক্ষ প্রশস্ত করে দিন , চোখের জ্যোতি বৃদ্ধি করে দিন , অন্তরের কালিমা দূর করে ইসলামকে  বুঝার তৌফিক দিন । আমীন ! 
    কুরানের আলো ওয়েব সাইট সম্পর্কে কিছু মন্তব্য করার আগে  কুরান এবং হাদীস সমন্ধে কিছু জ্ঞান অর্জন করে আসুন !

  16. vai M.A Meizan @ Apni plz. Proman ( Sahih Dolil Ba Sonod er Maddhomey ) korey din amader J apni ja bolchen ta sotti. Taholey amader janno sothik pother disha petey sohoj hobey.
    R jodi ta kortey na paren tobey onurodh korchi behuda faltu kotha boley ( Jakey sthaniyo vashay bola hoy ura bari ) manush-k bivranto korbenna.
    sotter onushandhan korun, nijekey sotter pothey porichalito korun & onnok o ekoi pothey ahoban korun.
    Allah (swt.) amader sokol-k sothik pothey porichalito korun.

  17. Jazak Allah Khair…………
    Admin Amar Ekta Onurodh chilo, Onugrohopurbok amar trishna nibaron korar chesta korben.
    Ami Jum’ah er khutba shomporkey details jantey chaichi. E shomporke kono PDF theke thakley doya korey Link diben asha korchi.
    Allah Apnader Upor Rohomot O borkot Borshon korun…….. Ameen…………………….

  18. আমরা সকলেই জানি যে, জুম’আর ফরজ হল ২ রাকআত। আর সুন্নাত
    হল- ফরজের আগে দুই রাকআত (তাহিয়্যাতুল মাসজিদ) এবং পরে চার রাকআত বা দুই
    রাকআত। আর বাইরে ফরজের আগে অতিরিক্ত নির্দিষ্ট সংখ্যক কোন সালাত নেই। তএ
    দুই দুই রাকআত করে যে যত রাকআত ইচ্ছা নফল হিসেবে আদায় করতে পারে। উল্লেখ্য যে, প্রচলিত কাবলাল জুম’আ শিরোনামে চার রাকআত বিশিষ্ট কোন সালাত সহীহ
    হাদিসে পাওয়া যায় না। খুৎবার আগে এক সালামে চার রাকআত আদায়ের পক্ষে
    দলীল হিসাবে আনীত হাদিসটির সনদ খুবই দুর্বল যা গ্রহণযোগ্য নয়। তবে কমপক্ষে দুই রাকআত ‘তাহিয়্যাতুল মাসজিদ’ সালাত পড়তেই হবে। এমনকি ইমাম সাহেবের খুৎবা চলাকালীন সময়ে মসজিদে প্রবেশ করলেও। তবে যারা আগে থেকেই দুই রাকআত তাহিয়্যাতুল মাসজিদ সালাত আদায় করে বসে আছেন, তারা খুৎবার সময় কোন নামাজ পড়বে না।
    উপরোল্লিখিত বিষয়টির দলিল বা রেফারেন্স যদি দিতেন তাহলে কৃতজ্ঞ থাকব। কারণ দলিল ছাড়া কোন হাদীস গ্রহণযোগ্য নয়।

আপনার মন্তব্য লিখুন